Posts

ফেইসবুক এ যোগাযোগ করতে এখানে ক্লিক করুন সুস্থ্য , অসুস্থ্য - ছোট , বড় সবাই হিজামা করাতে পারবেন। সুস্থ্য অবস্থায় হিজামা করলে , অসুস্থ্য হওয়ার প্রবণতা অনেক কমে যায়।  হিজামা একটি বিজ্ঞানসম্মত অসাধারণ ইসলামিক চিকিৎসা। হিজামার যে কোন রোগ সারানোর আশ্চর্য ক্ষমতা আছে। হিজামাতে কোন পার্শ-প্রতিক্রিয়া নেই, হিজামাতে কোন মেডিসিন খেতে হয় না  ৷ রাসুল (স.) নিজে হিজামা পদ্ধতি গ্রহণ করেছেন এবং অন্যদের উৎসাহ প্রদান করেছেন—এমন কিছু হাদীস বুখারী, মুসলিম, তিরমীযি, আবু দাউদ ও নাসাঈতে পাওয়া যায়৷ রাসুলের (স.) হিজামা গ্রহণ ও বর্তমান প্রেক্ষিত : হিজামা হলো এমন প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে মানুষের সব ধরনের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বিদ্যমান। মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জিব্রাইল (আ.) আমাকে জানিয়েছেন যে মানুষ চিকিৎসার জন্য যত উপায় অবলম্বন করে, তার মধ্যে হিজামাই হলো সর্বোত্তম।’ (মুস্তাদরাকে হাকিম, হাদিস : ৭৪৭০) মহানবী (সা.) আরো বলেছেন, ‘আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে অতিক্রম করেছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, ‘হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন’।’’ (তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২০৫৩) 
Recent posts